জ্যে’ষ্ঠ এএসপি আনি’সুল করি’মের ম’র্মা’ন্তিক মৃ’ত্যু’তে দি’শেহা’রা হয়ে পড়ে’ছে তার পরিবা’র। তার এভাবে চলে যা’ওয়া কো’নোভা’বে’ই মে’নে নিতে ‘পার’ছেন না স্ব’জন ও স’হক’র্মীরা। এরই মধ্যে গা’জী’পুরে নিজ গ্রামে দাফন সম্পন্ন হয়েছে আনিসু’লের। তিন বছরের সা’ফরা’নকে নিয়ে শো’কে স্ত’ব্ধ এএসপি আনি’সুল করিম শি’পনের স্ত্রী’ শার’মীন।
অকা’লে স্বা’মীকে হারি’য়ে তার জীবনে যেন নেমে এসে’ছে অমা’নিশা। মা’নসি’ক’ভাবে অ’সু’স্থ এএসপি আ’নিসু’ল করিমকে সুস্থ ক’রে তুল’তে কর্ম’স্থ’ল বরি’শাল থেকে ঢা’কা’য় নিয়ে আ’সেন স্বজ’নরা। ভর্তি করা হয় আদা’বরের মাইন্ড এইড হাসপা’তা’লে। কিন্তু মু’হূ’র্তেই সব এলো’মে’লো হয়ে যায়। সু’স্থতার পরি’বর্তে গ্রা’মের বাড়ি গাজী’পুরে ফেরে আনি’সুল করি’মের নিথ’র দে’হ’।
মঙ্গল’বার (১০ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টায় গাজীপুর শ’হরের রাজ’বা’ড়ী মাঠে জানা’জা শেষে আ’নিসু’লের প্রতি ফু’লেল শ্রদ্ধা জা’নান আইন’শৃঙ্খলা বা’হিনী’সহ সাধার’ণ মানুষ। পরে তাকে কে’ন্দ্রীয় কব’রস্থা’নে দা’ফন করা হয়। এ সময় স্বজন, ব’ন্ধুবা’ন্ধব ও সহ’কর্মী’রা সুষ্ঠু ত’দ’ন্তের মা’ধ্যমে ঘট’নার স’ঠিক বিচার দাবি করেন।
তার দী’র্ঘ’দিনে ব’ন্ধুরা জানা’ন, এই মৃ’ত্যু’ কো’নো’ভাবে মেনে নি’তে পার’ছি না। একজন মা’নু’ষকে কী’ভাবে পি’টি’য়ে হ’ত্যা’ করা হয়। আম’রা এ ঘট’নার স’ঠিক বি’চার চাই। জাহাঙ্গী’রনগর বিশ্ববিদ্যা’লয়ের প্রা’ণর’সা’য়ন ও অ’নুপ্রা’ণবিজ্ঞা’ন বিভা’গের ৩৩ ব্যাচের ছাত্র ছিলেন আনিসুল করিম।
৩১তম বিসিএস ক্যা’ডারে পু’লিশ বাহি’নী’তে যো’গ দেন। সবশেষ বরিশাল মে’ট্রোপ’লিটন পু’লিশের ট্রা’ফিক বিভাগে’র সহ’কারী কমি’শনার হিসেবে দায়িত্ব ‘পা’লন করছি’লেন। তার বাড়ি গাজীপু’রের কাপা’সিয়ায়। রেখে গে’ছেন স্ত্রী’সহ তিন ব’ছরের ছে’লে সা’ফরা’নকে।