অভিনেতা সুশান্ত রাজপুতের মৃ’ত্যু’র’হ’স্যে এবার জুড়ে গেল পুরু’লিয়ার এক জ’মিদার বাড়ি। দীর্ঘ জে’রার পর গ্রে’ফ’তার হলেন সেই ‘জমিদার ‘বাড়ি’র মেয়ে রিয়া চক্র’বর্তী। প্রচারের আলোয় অযোধ্যা পাহাড় লাগোয়া বা’গমু’ন্ডি ব্ল’কের প্র’ত্যন্ত গ্রাম তু’ন্তুড়ি।






মুম্বই-এর যে মডেল-অভি’নেত্রীকে ঘিরে এখন তো’ল’পাড় চলছে গোটা দেশে, সেই রিয়া’ চক্র’বর্তীর শিকড় কিন্তু এ রা’জ্যে প্রা’ন্তি’ক জে’লা পুরু’লিয়ায়। তাঁর পূর্ব’পুরু’ষরা ছিলেন বা’গমু’ন্ডি ব্ল’কে’র প্রত্য’ন্ত তু’ন্তুড়ি গ্রা’মের জ’মিদার।






গ্রা’মের ১২টি মৌ’জার দেওয়ান ছিলেন চক্রবর্তী পরিবারের সদস্যরাই। তবে সেসবই এখন ইতি’হাস। ভগ্ন’প্রা’য় দ’শা রিয়া চ’ক্রব’র্তীর পৈ’তৃক বা’ড়ি’টিরও। দেখ’ভাল করার কে’উ নেই।






স্থানীয় সূত্রে খবর, অভিনেত্রী দাদু শি’রীষ চক্রবর্তী ম্যা’নে’জার হিসেবে ক’র্মরত ছিলেন ধানবা’দের কো’লিয়া’ড়িতে। রিয়ার বাবা-কা’কারাও সে’খানে বড় হয়েছেন। পরব’র্তীকা’লে কর্মসূ’ত্রে দেশের বি’ভিন্ন প্রা’ন্তে ছ’ড়িয়ে প’ড়েন তাঁরা।






জ’ন্মগ্র’হণ করা তো দূর, বা’গমু’ন্ডির তু’ন্তুড়ি গ্রা’মের সঙ্গে তেমন ‘কোনও যো’গাযোগই ছিল না জন’প্রিয় অ’ভিনেতা সু’শা’ন্ত রা’জপু’তের বা’ন্ধবীর। এক’বারও কি পৈ’তৃ’ক বাড়িতে আ’সেন’ওনি তি’নি? এসে’ছিলেন একবার, তাও প্রায় ২৪-২৫ বছ’র আগে।






তু’ন্তুড়ি গ্রা’মে চ’ক্রবর্তী বাড়ির দু’র্গাপু’জো’টি তি’নশো বছরেরও বেশি পু’রা’নো। একটা সময় ছিল, যখন এই দুর্গা’পুজো’র স’ময়ে দে’শে বিভিন্ন প্রা’ন্ত থেকে গ্রা’মের বা’ড়িতে চলে আস’তেন পরি’বারের সদ’স্যরাও।






সেই সূত্রে’ই ২৪-২৫ বছর আগে বাবা’র ই’ন্দ্র’নীল চক্র’বর্তীর সঙ্গে গ্রা’মের বা’ড়িতে এসে’ছিলেন রিয়া। তাঁর গ্রে’ফ’তা’রির খ’বরে কী বল’ছেন স্থা’নীয় বা’সি’ন্দারা? তাঁ’দের আ’ক্ষেপ, ‘আমা’র গ’র্ব কর’তাম, যে গ্রা’মের মেয়ে’টা ব’লিউ’ডে গিয়েছে। ও এ’কটি কে’সে ফেঁ’সে গি’য়েছে।’ গ্রা’মবা’সীদের বি’শ্বাস, সি’বি’আই ত’দন্তে আ’সল স’ত্য ঠিকই বে’রিয়ে আস’বে।