নারায়ণগঞ্জের পশ্চিম তল্লা এলাকার বা’ইতুস সালাত জামে ম’সজিদে এসি বি’স্ফো’রণে হ’তাহ’ত স্বজনদের আহা’জারিতে পরিবেশ ভা’রি হয়ে উঠেছে বা’র্ন ই’উনিট। শুক্রবার রাত সাড়ে আ’টটার দিকে বা’য়তুস সালাত জামে ম’সজিদে এই ঘটনা ঘটে। এতে অর্ধশতাধিক মানুষ দ’গ্ধ হন।






দ’গ্ধ ৩৭ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতা’লে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লা’স্টিক সার্জা’রি ইনস্টিটিউটে ভ’র্তি করা হয়েছে। এদের ম’ধ্যে জুয়েল নামে ৭ বছ’রের এক শিশু মা’রা গেছে। বা’র্ন ইউ’নিটের সমন্বয়ক সা’মন্ত লাল বলেন, আ’হত’দের মধ্যে প্রায় সবার অ’বস্থা আ’শঙ্কাজ’নক। তাদের প্রয়ো’জনীয় চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।






শুক্রবার রা’তে ইন’স্টি’টিউটের সামনে ভিড় করছিলেন দ’গ্ধ মুসল্লি’দের স্বজনরা। তাদে’র কেউ চিৎ’কার করে কাঁ’দছি’লেন। কেউ আবার নীরবে অশ্রু বিস’র্জন দিচ্ছিলেন। দ’গ্ধদের এক স্ব’জন জানায়, ম’সজিদে এশার নামাজ পড়তে গিয়ে তার দুই জা’মাতা ইমা’ম হো’সেন ও আম’জাদ হোসেন দ’গ্ধ হয়েছেন।






তারা পেশায় গার্মে’ন্টক’র্মী। নারা’য়ণগঞ্জের খা’নপুর স’রদা’রপাড়া এলাকায় তাদের বাসা। আ’রেকজন জানান, তার ভাই ভ্যান’চালক মিজা’নুর রহ’মানকে দ’গ্ধ অ’বস্থায় হাসপাতা’লে আনা হয়েছে শুনে ছুটে এসেছেন। শুক্রবার এশার নামা’জ শেষে ম’সজিদের এসি বিকট শব্দে বি’স্ফো’রণ হয়।






বি’স্ফোরণের পর হু’ড়ো’হুড়ি করে বের হওয়ার সময় অনেককেই ‘বস্ত্রহীন এবং শরীর ঝলছে যাওয়া অব’স্থায় দেখা গেছে। অনে’ককেই কান্না’কাটি করতে কর’তে বের হতে দেখা যায়। ম’সজিদের ফ্লোর র’ক্তা’ক্ত অবস্থায় দেখা যায়। ঢাকা মেডিকেল পু’লিশ ক্যাম্প’ ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) বাচ্চু মিয়া জানান, না’রায়ণগঞ্জের ঘটনায় এ পর্যন্ত ‘দগ্ধ ৩৭ জন ভর্তি হয়েছেন।





