রিয়ার পূর্ণ স্বাধীনতা আছে নিজের মতামত তুলে ধ’রার, সাক্ষাৎকার দেওয়ার। কিন্তু সব থেকে বেশি আশ্চর্যের বিষয় তাঁর কথার টোন, সেখানে কোথাও ছিল না সত্যিটা খুঁ’জে বের করার ইচ্ছে বা চেষ্টা…উল্টে একাধিক মন্তব্য করে বসলেন রিয়া, যা কিন্তু সৃষ্টি করে পরিবারের মনে,






তারই এবার পাল্টা উত্তর দিতে মুখ খুললেন সুশান্তের জামাইবাবু বিশাল কৃতি…. তুলে ধরলেন ছয় মূল দিক এটা একটা পিআর পদক্ষেপ, একটা প্ল্যাটফর্মের প্রয়োজন ছিল গল্পটা প্রকাশ্যে আনার জন্য, এইটুকুই। বেশ কিছু মিডিয়া’কেও দেখা গেল ঘটনার এক ভিন্ন মোড় তুলে ধরতে, কেউ আবার সা’রমর্মে রিয়ার পক্ষেই সুর চরালেন। জানালেন বিশাল…






তবে এই সবটাই হল ড্রা’গের প্রসঙ্গ উ’ঠে আসার পর থেকে। বেশ কিছু ‘চা’মচারা’ মাথাচারা দিয়ে উঠেছে তাঁদের মা’থাকে বাঁ’চাতে… এবার প্রসঙ্গ তাঁদের জবাব দেওয়া, অনেক বি’ষয় লক্ষ্য করা গিয়েছে, কিন্তু কয়েকটি নিয়েই বি’শাল কৃতি কথা বললেন….






মুম্বই পু’লিশ– প্রথম প্রসঙ্গ উঠে আসে মুম্বই পু’লিশের ভুমিকা ঘিরে। কেন ম’য়না ত’দন্তের রি’পোর্টে উল্লেখ নেই মৃ’ত্যুর সময়। এরপর আসে আরও এক মি’থ্যাচার। সুশান্ত মৃ’ত্যুর আগে গু’গুলে খুঁজেছিল যন্ত্রণাহীন মৃ’ত্যুর উপায়। যা আদোপে ভুল। সুশান্ত






খুঁজেছিল, হিমাচল, কেরালাতে জমি। কেন মুম্বই পু’লিশ এই ধরনের কাজ করেছে, তা প্রশ্নের মুখে থেকেই যায়। বিশালের দাবি, তিনি মে’ন্টাল হেলথ নিয়ে অনেক পড়াশুনা করেছেন, এটা হয় খুন নয়তো আ’ত্মহ’ত্যার প্রর’চনা।






মা’দক সূত্র- মা’দক নিয়ে কথা উঠতেই একাধিক সুশান্ত সম্পর্কে তথ্য সামনে আসতে থাকে। সুশান্ত সিং রাজপুত নাকি ওষুধ খেতেন না সময় মত। তা নিয়ে তাঁকে তেমন কিছু বলা হয়নি, অথচ তিনি যখন মা’দক নিতেন তখন কেন তাঁকে বা’ধা দেওয়া হল না। বিষয়টা ঘুরিয়ে দেখলে এটাও দাঁড়াতে পারে যে, সুশান্ত মে মাসের শেষ থেকে ভালো হয়ে উঠছিলেন।






সেই কারণেই তিনি আর মা’দক সেবন করতে চাননি। তাঁকে জো’র করা হলে তিনি ব্ল্যা’কমে’ইল করতে শুরু করেন। যা থেকে পরবর্তীতে সমস্যায় পরেন মূল অ’ভি’যুক্ত। তিনি সুশান্তের এটিএম কার্ডের পাসওয়ার্ড পাল্টানোর চেষ্টা করেন। এরপরই সুশান্ত তাঁকে বাড়ি থেকে বের করে দেন।






সুশান্তের পরিবারের সঙ্গে বি’চ্ছেদ– সুশান্তকে রিয়া কন্ট্রোল করত এই নিয়ে কোনও দ্বি’মত নেই। কিন্তু সুশান্তের পরিবারের সঙ্গে মনো’মা’লিন্যের খবর মিথ্যে, তা সাফ জানিয়ে দিলেন বিশাল। তাঁর কথায় সুশান্ত পরিবারের সকলের সঙ্গেই থাকতে চাইতেন। কিন্তু রিয়া চক্রবর্তী যে সুশান্তকে হু’মকি দিয়ে আ’টকে রাখতে, যার ফলে একা’ধিক’বার টি’কিট বাতিল করেছেন সুশান্ত।






বাবার সঙ্গে সম্পর্ক– সুশান্তের বাবার সঙ্গে সুশান্তের সম্পর্ক নিয়েও মুখ খোলেন রিয়া চক্রবর্তী। তাঁর কথায় সুশান্তকে তাঁর বাবা পছন্দ করতেন না। তাই ছোটবেলাতেই তাঁকে কাছ ছাড়া করেছিলেন। কিন্তু আসল ঘ’টনা ঠিক এমনটা নয়। সুশান্তের বাবা সুশান্তকে তাঁর দিদি প্রি’য়ঙ্কার কাছে লেখাপড়া করতে পাঠিয়ে’ছিলেন দি’ল্লিতে। যাতে নিজের সে’রাটা দিয়ে সুশান্ত কেরিয়ার তৈরি করতে পারি। প্রতিটা মধ্যবিত্ত পরিবারের মা-বাবাই সন্তানের জন্য এমনই চেষ্টা করে থাকেন।






গাঁ’জার নে’শা- রিয়া চক্রবর্তী সুশান্তের গাঁ’জার নে’শা নিয়েও মন্তব্য করতে পিছু পা হননি। এই বিষয় আলোকপাত করে বিশাল জানিয়েছেন- রিয়ার কথায় তিনি গাঁ’জার নে’শা ক’রেন না, তাহলে যার প্রে’মিকা গাঁ’জা পছন্দ ক’রেন না তাহলে সুশান্ত কীভাবে তা নিতে পারেন! এক্ষেত্রে দু’টি দিক হতে পারে, এক রিয়া তাঁকে জো’র করে গাঁ’জা দিতেন, নয়তো রিয়া নিজেই গাঁ’জার নেশা করতেন, যা সুশা’ন্তের অ’ভ্যাস হয়ে যায়।






মিসিং লিঙ্ক– ৮ থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত ঠিক কী ঘটেছিল! এমনই প্রশ্ন সম্প্রতি তুলে ধরেছেন রিয়া চক্রবর্তী। এই সময় সুশান্তের দিদি মি’তু ছিলেন সঙ্গে। রিয়ার কথায় ওই সময় তিনি কথা বলতে পারতেন সুশান্তের সঙ্গে, তাহলেন হয়তো এমন কিছু হত না। অথচ সুশান্তের দিদি ১২ তারিখে ফ্ল্যা’ট ছেড়ে চলে যায়, তারপর কেন কথা বলে’ননি রিয়ে, কারণ তিনি বো’ঝহয় আঁচ করেছিলেন খারাপ কিছু হতে চলেছে সুশান্তের সঙ্গে।