১৪ জুন মৃ’ত্যু হয় সুশান্ত সিং রাজপুতের। বান্দ্রার ফ্ল্যাট থেকে উ’দ্ধার হয় তার দে’হ। সেদিন সুশান্তের দে’হ হাসপাতা’লে নিয়ে যাওয়ার জন্য তার বাড়িতে পৌঁছে দুটি আম্বুল্যান্স। কেন সেখানে দুটি আম্বুলান্স পৌঁছলো তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এরপরে একটি অ্যাম্বুল্যান্সে করে কুপার হসপিটাল পৌঁছয় সুশান্তের দে’হ।






সম্প্রতি সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের কাছে অ্যাম্বুল্যান্স চালক সাহিল জানালেন কেন সেখানে দুটি আম্বুল্যান্স পৌঁছেছিল। অ্যাম্বুলেন্স চালক তথা কো-অর্ডিনেটর বিশাল জানিয়েছেন যে রাস্তায় লোকজন তাদের হে’নস্থা করছে। এমনকি এই ঘটনার জন্য তারা নিয়মিত খু’নের হু’মকি পাচ্ছেন। তাদেরকেই খু’নি বলে সন্দে’হ করা হচ্ছে।






বিশাল বলছেন, “আমা’দের আ’ত্মহ’ত্যা করবার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। লোকজন আমা’দের গালাগাল করছে। এটা একটা জাতীয় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমর’া মানুষের সাহায্য করি। কিন্তু এখন ভ’য় লাগছে যে কারো সাহায্য করা উচিত কিনা এই ভেবে।”






বিশাল জানিয়েছেন তার টিম অ্যাম্বুল্যান্স নিয়ে সুশান্তের দে’হ তার বাড়িতে আনতে গিয়েছিলো। সংবাদমাধ্যমের কাছে এক ব্যক্তি দাবি করেছেন যে বিশালই সুশান্তের দে’হ আম্বুল্যান্স এর মধ্যে ঢোকান। বিশাল বলছেন তিনি ওই ব্যক্তিকে চেনেন না এবং সে তার টিমের অংশ নয়।






ইন্ডিয়া টুডের কাছে অ্যাম্বুলেন্স চালক সাহিল জানিয়েছেন যে কেন সুশান্ত সিং রাজপুতের বাড়িতে দুটি অ্যাম্বুল্যান্স পৌঁছয়। সাহিল বলছেন যে প্রথম অ্যাম্বুলেন্সের ট্রলির চাকা ভেঙে গিয়েছিল। তাই তার বদলে আরেকটি আম্বুল্যান্স ঘটনাস্থলে আসে এবং সুশান্তের দে’হ কুপার হাসপাতা’লে নিয়ে যায়। দ্বিতীয় অ্যাম্বুলেন্সের চালক অক্ষ’য় জানিয়েছেন যে তিনি পু’লিশের থেকে একটি ফোন পান।






এবং তারপর ঘটনাস্থলে যান যেখানে প্রথম অ্যাম্বুলেন্সটি পার্ক করা ছিল। অক্ষ’য় বলেন যে প্রথম অ্যাম্বুলেন্সের ট্রলির চাকা ভা’ঙ্গা ছিল। তাই তার বদলে আরো একটি আম্বুলান্স ডাকা হয়। অক্ষ’য় জানান তিনি সুশান্তের ফ্ল্যাটে গিয়ে লিভিং রুমে অ’পেক্ষা করছিলেন। তখন সেখানে পু’লিশ উপস্থিত ছিল।






সেই সময় সুশান্তের দে’হ রাখা ছিল বিছানায়। সেখান থেকেই প্রয়াত অ’ভিনেতা দে’হ নামিয়ে অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হয়। অক্ষ’য় দাবি করেছেন যে শুধুমাত্র সুশান্তের গলায় দাগ ছিল। জানা যাচ্ছিল সুশান্তের মৃ’ত্যুর দু’দিন পরে সন্দীপ সিং অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভার কে ফোন করেছিলেন।






এই বি’ষয়ে অক্ষ’য় বলছেন তিনি সন্দ্বীপকে ব্যক্তিগতভাবে চেনেন না। পেমেন্টের জন্য প্রযোজকের স’ঙ্গে কথা হয়েছিল। পু’লিশ সন্দীপ সিং এর স’ঙ্গে পরিচয় করিয়ে ছিল কারণ তিনি সমস্ত কিছু সামলাচ্ছিলেন। তিনিই অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া দিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন অক্ষ’য়।





