সুশান্ত সিংহ রাজপুতের মৃ’ত্যুর পর দুই মাসের বেশি সময় কে’টে গিয়েছে। সিবিআই সুশান্তর মৃ’ত্যুর ত’দন্ত করছে। যতদিন যাচ্ছে, সুশান্ত মা’মলার ঘটনায় নতুন নতুন অনেক কিছুই সামনে আসছে। সম্প্রতি সুশান্ত ও রিয়া চক্রবর্তী-উভয়ের এক বন্ধু চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন।






তিনি দাবি করেছেন, রিয়া সুশান্তকে ভূ’ত -প্রেতের কাহিনী শোনাতেন। এরফলে সুশান্তর মনে ভয় জাঁকিয়ে বসে। রিয়া ও সুশান্তর বন্ধু বলেছেন, ‘রিয়া প্রায়ই সুশান্তকে ভূ’ত -প্রেতের কাহিনী শোনাত। আর এই কারণ নিয়েই একবার আমা’র স’ঙ্গে রিয়ার কথাকা’টাকাটিও হয়ে গিয়েছিল।






আমি রিয়াকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, কেন এসব কথাবার্তায় বিশ্বা’স কর? এর জবাবে রিয়া বলেছিল, ও যেখানে যায়, সেখানে আলো জ্বলতে-নিভতে শুরু করে। এ কথা শুনে আমি বলেছিলাম, ইলেক্ট্রিসিটির সমস্যার কারণে এমনটা ‘হতে পারে। আমি রিয়াকে বলে দিই যে, এ সব কথা আমি একেবারেই বিশ্বা’স করি না।






তা শুনে ও তর্ক জুড়ে দিয়েছিল। বলেছিল, তুমি এ সব বুঝবে না। এর মানে এটা নয়, এমনটা কিছু নেই’। এছাড়াও রিয়া ও সুশান্তর বন্ধু আরও বলেছেন, ‘সুশান্তর শরীর যখন প্রথমবার খারাপ হয়েছিল, তখন রিয়া তার বাবাকেই সুশান্তকে ওষুধ দিতে বলেছিল। রিয়া বলেছিল, সুশান্তর প্রচুর কাশি হয়েছে, তা ভালোই হচ্ছে না।






কিন্তু এরপরও সুশান্তর শরীর ঠিক হয়নি। বেশ কয়েকবার ওর ওষুধও বদলানো হয়েছিল। সুশান্তকে যে ওষুধ দেওয়া ‘হত, তা ভাইরালের জন্য দেওয়া অ্যান্টিবায়োটিক। সুশান্তকে ওই ওষুধের কড়া ডোজ দেওয়া ‘হত। আমি যখন নিজে ওই ওষুধ খাই, তখন বুঝতে পারি যে, এর প্রভাব কতটা।






সুশান্ত খুব কাশত। মনে হয়, ওর অ্যালার্জি বা ভাইরাল সংক্রা’ন্ত সমস্যা ছিল। সুশান্তর অবস্থা থেতে অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। ওর ঘর খোলা থাকত না। আমা’রও ওখানে খুব কাশি ‘হত। আমির ধুলোয় অ্যালার্জি’।





