কক্সবাজারের মেরিন ড্রাই’ভ রোডে অ’বসর’প্রাপ্ত মে’জর সিনহা হ’ত্যা’ মা’মলার অন্যতম আ’সা’মি টেকনাফ থা’নার ও’সি প্র’দীপ কুমার দাশ ও পরিদর্শক লিয়া’কত আলী ঘটনার বিষয়ে একে অন্যকে ম’দ্যপ বলে পরস্পরকে দোষারোপ করছেন। আ’ইন’শৃঙ্খলা বা’হি’নীর প্রাথ’মিক জিজ্ঞা’সাবাদে এসব তথ্য জানা গেছে। একটি জাতীয় দৈ’নিকসহ কয়েকটি গণমাধ্যমে এমন খবর প্রকাশ পায়।






গণ’মাধ্যমগু’লোতে দা’বি করা হয়, আ’ইন’শৃঙ্খলা বা’হিনীর প্রাথমিক জিজ্ঞা’সা’বাদে ওসি প্রদী’প জানি’য়েছেন, ঘ’টনার সময় লিয়াকত ম’দ্যপ অবস্থায় ছিলেন। অ’ন্যদিকে প’রিদর্শক লিয়া’কতের দা’বি ওসি প্রদীপ ঘট’না’স্থলে আ’সেন মদ্য’প অবস্থায়। আ’ইনশৃ’ঙ্খলা বা’হি’নীর প্রা’থমিক জি’জ্ঞাসাবাদে লি’য়াকত দা’বি ক’রেছেন যে, বা’হাড়’ছড়ার দিক থেকে সিন’হার যে গাড়িটি আসছিল ওই গাড়িটি আ’টকা’নোর জন্য ওসি প্রদীপই তাকে নি’র্দেশ দিয়েছিলেন।






শুধু গাড়ি আ’ট’কানোর নি’দের্শ দে’ননি সঙ্গে এও বলেছিলেন যে, মস’জিদের মা’ইকে ঘো’ষণা করা হয়েছে, পাহাড়ে ডাকাত দলে’র সদ’স্যরা মি’টিং ক’রছে। তারা বা’হা’রছড়ার দিকে আ’সছে। যে গাড়িটি আ’সছে ওই গাড়িতে ডাকাত দলের স’দস্যরা আছে। সত’র্ক’ভাবে গাড়ি’টি আট’কাতে।






যাতে তারা ক্র’স করতে না পারে। এজন্য স’ড়কে কোনো রকমের ফাঁ’ক না রেখে আড়াআড়িভাবে অ’ব’রোধ বসিয়েছিলেন লিয়াকত। লিয়া’কত এও দাবি করে’ছেন, ওসি প্রদীপ যখন তার সঙ্গে কথা বলছিলেন তখন তিনি ম’দ্য’প অব’স্থায় ছিলেন। গাড়িটি আসার পর পরই লি’য়াকত সিন’হাকে গু’লি করে।






গু’লির পরেও সিনহা অনে’কক্ষণ বেঁচে ছি’লেন। তার পরিচয় নি’শ্চিত হওয়ার পরও কেন তাকে দ্রুত হাসপাতা’লে নিয়ে যাওয়া হলো না প্রাথমিক জি’জ্ঞা’সা’বাদের এমন প্রশ্নে তারা কোনো স’ন্তো’ষ’জনক উত্তর দিতে পারেননি। ঘ’টনার পরের দিন সকালে প্রদীপ মোবাইল ফোনে যে একজন আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলেছেন তা জে’লার একজন ঊর্ধ্বতন পু’লিশ কর্মক’র্তার পরাম’র্শক্রমে করে’ছিলেন বলে প্রদীপ দাবি করেছেন।






সিনহা হ’ত্যাকা’ণ্ডের ঘট’নায় প্রদীপ-লিয়া’কতসহ ৭ জন পু’লিশসকে আদা’লত রি’মা’ন্ডের আদেশ দিয়েছেন। র্যা’ব তাদের এখনো আ’নুষ্ঠা’নি’কভাবে জি’জ্ঞা’সাবাদ করতে পারেনি। তাদের জিজ্ঞা’সাবাদ ক’রার বিষয়টি প্র’ক্রিয়াধীন আ’ছে বলে জানা গেছে। র্যাব জা’নিয়েছে, ই’তিমধ্যে মা’মলার ত’দন্তকারী কর্মক’র্তারা সর’জমিনে ঘট’নাস্থল প’রিদর্শন ক’রেছেন।






তা’রা আ’শেপাশে’র লোক’জনের স’ঙ্গে ক’থা ব’লে যে’সব তথ্য পেয়েছেন তা চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে। সে’ইগুলো মা’মলার গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ। সব প্রক্রিয়া শেষ করার পর এবং সরজমিনের সব তথ্য যাচাই-বাছাই করার পর আসামিদের জি’জ্ঞাসাবাদ শুরু করা হবে। এতে আসা’মিরা মি’থ্যা তথ্য দিয়ে নিজেদের দায় এড়ানোর চেষ্টা করলেও তখন সরজ’মিনের তথ্য’গুলো তাদের সামনে উপস্থা’পন করা হবে বলে র্যাব জানিয়েছে।






এ বি’ষয়ে র’্যাবের আ’ইন ও গণ’মাধ্যম শাখার পরি’চালক লে. ক’র্নেল আশিক বি’ল্লাহ গতকাল একটি জাতীয় দৈনিককে জা’নান, ‘আ’সা’মিদের রি’মান্ডে এখনো আনা হয়নি। রি’মান্ডে আনার আগে কিছু হোম ওয়ার্ক আছে সেগুলো করা হচ্ছে। খুব শিগ’গিরই রি’মা’ন্ডে আনা হবে।’