





সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃ’ত্যুর ৫ দিন আগে তাঁর ফ্ল্যাট ছেড়ে চলে যান রিয়া চক্রবর্তী। ওই সময় দিদিকে ফোন করে সমস্ত কথা জানান সুশান্তে। মন খারাপের সময় ভাইয়ের সঙ্গে থাকতে চলে যান সুশান্তের দিদি। ভাইয়ের সঙ্গে থাকার পর ১২ জুন তিনি বাড়ি ফিরে গেলে, তার ২ দিনের মধ্যে আ’ত্ম’হ’ত্যা করেন সুশান্ত সিং রাজপুত।






দিদি চলে যাওয়ার ২ দিনের মধ্যেই যে সুশান্ত নিজের জীবন শেষ করে দেওয়ার মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, তা ভাবতেই পারছেন না মিতু সিং রাজপুত। সুশান্তের ফ্ল্যাট ছাড়ার আগে অভিনেতার ল্যাপটপ, হার্ডডিস্ক-সহ বেশ কিছু ইলেক্ট্রনিক জিনিস নিয়ে যান। যা নিয়ে সন্ত্র’স্ত ছিলেন সুশান্ত।






এমনকী, ফ্ল্যাট ছাড়ার আগে সুশান্তকে রিয়া হু’ম’কিও দেন বলে অ’ভিযোগ। যা নিয়ে সুশান্ত ভ’য় পেয়ে গিয়েছিলেন বলে জানা যায় ল’কডা’উনের মধ্যেই সুশান্তের ফ্ল্যাট ছেড়ে চলে যান রিয়া। এরপর রিয়াকে বার বার ফোন করলেও, সুশান্ত তাঁকে ব্ল’ক করে দেন বলে অ’ভিযোগ।






ফলে সুশান্তের আ’ত্মহ’ত্যার খবর পেয়েও রিয়াকে কেন প্রথমেই পুলিস জিজ্ঞাসাবাদ করল না, তা নিয়ে উত্তর খুঁজছে বিহার পুলিস। পাশাপাশি সুশান্তের মৃ’ত্য়ুর ঘটনায় কাকে কাকে এ পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে, সে বিষয়েও মুম্বই পুলিসের কাছে বিহার পুলিসের তরফে নথি চেয়ে পাঠানো হয়েছে।






শুধু তাই নয়, সুশান্তের মৃ’ত্যুর পর রিয়া তাঁর আইনজীবীর সঙ্গে কয়েক দফা পরামর্শ নেন। ফলে পুলিসি জিজ্ঞাসাবাদের সময় রিয়া যা যা বলেন, তা আইনজীবীর শেখানো বুলি বলেও মনে করছে বিহার পুলিস। রিয়ার পাশাপাশি সুশান্তের চিকিতসকের বয়ান রেকর্ড করতে মুম্বই পু’লিস এত দেরি কেন করল, তা নিয়ে ভাবছে বিহার পু’লিস।






যেখানে মান’সিক অবসাদ কা’টানোর জন্য চিকিতসকের পরামর্শ মতো সুশান্ত ওষুধ খাচ্ছিলেন বলে জানা যায়। ফলে রিয়া চক্রবর্তী এবং সুশান্তের চিকিতসকের বয়ান রেকর্ড করতে পুলিস এত দেরি করল কেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে বিহার পুলিস।





