দেশব্যাপী ‘সীমিত পরিসর’-এ চলা সামগ্রিক কার্যক্রম ঈদুল আজহার ছুটি অর্থাৎ ৩ আগস্ট পর্যন্ত বাড়াতে পারে। এ ধরনের পরিকল্পনা চলছে বলে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের একাধিক সূত্রে জানা গেছে। জাতীয় দৈনিক কালের কন্ঠের প্রতিবেদক বাহরাম খানের একটি প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।






গত ৩১ মে থেকে সীমিত পরিসরে অফিস, গণপরিবহন, মা’র্কেটসহ অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এর মধ্যে করো’নাভাই’রাসের সংক্রমণও বেড়েছে। তাই আপাতত সীমিত পরিসরের কার্যক্রমেই সীমাবদ্ধ থাকতে চাচ্ছে সরকার। তবে আগের নির্দেশনার কিছু পরিবর্তন হতে পারে।






গত ১৫ জুন ১৬ থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত সীমিত পরিসরে সবকিছু পরিচালনার মেয়াদ ১৫ দিন বাড়ানো হয়। আজ এর শেষ দিন। বিকেলের মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি হতে পারে। চলতি সীমিত পরিসরের ধারাবাহিকতায় এবার সেটি আরো বড় পরিসরে বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে।






সাধারণ ছুটি শেষে জুন মাসব্যাপী যেভাবে সীমিত পরিসরে অফিস, গণপরিবহন ও অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে, একইভাবে আগামী ৩ আগস্ট পর্যন্ত সব কিছু চলার সিদ্ধান্ত আসতে পারে। তবে ঈদের ছুটিতে জরুরি পরিসেবার বাইরে সবকিছু বন্ধ থাকবে। কিন্তু সিদ্ধান্ত কিছু নির্ভর করছে প্রধামন্ত্রীর সম্মতির ওপর। উল্লিখিত একটি প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর বরাবর পাঠানো হয়েছে। তাঁর সায় পেলে আজই প্রজ্ঞাপন জারি হবে।






মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে সর্বশেষ জারি করা প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, করো’নায় আ’ক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যার ভিত্তিতে রাজধানীসহ সারা দেশের সব এলাকা রেড, ইয়েলো ও গ্রিন জোনে ভাগ করার কথা। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কভিড-১৯ রোগী থাকা রেড জোনে থাকবে সাধারণ ছুটি। ইয়েলো ও গ্রিন জোনে থাকবে বিশেষ সতর্কতা।






গত ৩১ মে থেকে সীমিত পরিসরে অফিস, গণপরিবহন, মা’র্কেটসহ অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এর মধ্যে করো’নাভাই’রাসের সংক্রমণও বেড়েছে। তাই আপাতত সীমিত পরিসরের কার্যক্রমেই সীমাবদ্ধ থাকতে চাচ্ছে সরকার। তবে আগের নির্দেশনার কিছু পরিবর্তন হতে পারে।






গত ১৫ জুন ১৬ থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত সীমিত পরিসরে সবকিছু পরিচালনার মেয়াদ ১৫ দিন বাড়ানো হয়। আজ এর শেষ দিন। বিকেলের মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি হতে পারে। চলতি সীমিত পরিসরের ধারাবাহিকতায় এবার সেটি আরো বড় পরিসরে বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে।






সাধারণ ছুটি শেষে জুন মাসব্যাপী যেভাবে সীমিত পরিসরে অফিস, গণপরিবহন ও অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে, একইভাবে আগামী ৩ আগস্ট পর্যন্ত সব কিছু চলার সিদ্ধান্ত আসতে পারে। তবে ঈদের ছুটিতে জরুরি পরিসেবার বাইরে সবকিছু বন্ধ থাকবে। কিন্তু সিদ্ধান্ত কিছু নির্ভর করছে প্রধামন্ত্রীর সম্মতির ওপর। উল্লিখিত একটি প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর বরাবর পাঠানো হয়েছে। তাঁর সায় পেলে আজই প্রজ্ঞাপন জারি হবে।






মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে সর্বশেষ জারি করা প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, করো’নায় আ’ক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যার ভিত্তিতে রাজধানীসহ সারা দেশের সব এলাকা রেড, ইয়েলো ও গ্রিন জোনে ভাগ করার কথা। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কভিড-১৯ রোগী থাকা রেড জোনে থাকবে সাধারণ ছুটি। ইয়েলো ও গ্রিন জোনে থাকবে বিশেষ সতর্কতা।