উত্তরপ্রদেশের সাহারানপুর জে’লার নকুড় বিধানসভা এলাকার অন্তর্গত তিরপড়ি গ্রামের কৃষক নরেন্দ্র রাঠির ছে’লে চিরাগ রাঠি এলাকায় ক্ষুদে আর্যভট্ট হিসেবে পরিচিত পেয়ে গিয়েছে। আসলে অনেককেই নামতা মুখস্থ রাখতে হিমশিম খেতে হয়।






কিন্তু তিরপড়ি গ্রামেরই পাবলিক ইন্টার কলেজের পড়ুয়া চিরাগ ১০০ কোটি পর্যন্ত নামতা অনর্গল মুখস্থ বলে যেতে পারে বলে দাবি। বড়সড় সংখ্যার যোগ-বিয়োগ, গুণ-ভাগ, বর্গমূল ও ঘণ নির্ণয় চিরাগ খাতা-কলম ছাড়াই মুখে মুখেই করে ফেলতে পারে।






তার এই প্রতিভা দেখে রীতিমত বিস্মিত হতে হয়। চিরাগ দশম শ্রেণীর পরীক্ষা দিয়েছে। এর ফল এখনও প্রকাশ হয়নি। বড় হয়ে ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন চিরাগের চোখে। কিন্তু পরিবারের আর্থিক অবস্থা তেমন ভালো নয়। বাবা ছোট কৃষক।






পরিবারের লোকজন এখন থেকেই ভাবতে শুরু করেছেন, চিরাগের ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন কী’ভাবে পূরণ করা যায়। যদিও জিলা সিংহ পাবলিক ইন্টার কলেজের পক্ষ থেকে তাকে সব ধরনের সাহায্য করা হচ্ছে। কলেজের প্রধানাচার্য বিশ্বা’স পানওয়ার






বলেছেন, চতুর্থ শ্রেণীতে পড়ার সময় থেকেই এই পড়ুয়ার প্রতিভা’র প্রতিফলন দেখা দেয়। অনগর্লভাবে নামতা মুখস্থ বলে যেতে পারত। বর্তমানে ও দশম শ্রেণীতে পড়ে। এখন ও ১০০ কোটি পর্যন্ত নামতা বলে যেতে পারে।তিনি বলেছেন, এই পড়ুয়ার সরকারি সহায়তার প্রয়োজন।






ঠিকমতো সাহায্য পেলে এই পড়ুয়া ভবিষ্যতে বড় বিজ্ঞানী হয়ে উঠতে পারে বলেও তাঁর বিশ্বা’স। এই প্রতিভা’র কথা মা’থায় রেখে চিরাগের নাম গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে অন্তর্ভূক্ত করতে তাঁরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন প্রধানাচার্য।





