
স্বল্প যা’ত্রী নিয়ে বাস চালা’তে রাজি নয় মালিক ও শ্রমিক সংগঠন’গুলো। তারা বলছে, বিআ’রটিএ’র সঙ্গে আলো’চনার পরেই চূ’ড়ান্ত সি’দ্ধান্ত নেয়া হবে।






দীর্ঘ ২ মাস পর ৩১ মে থেকে সীমি’ত পরি’সরে চালু হচ্ছে গণ’প’রিবহন। তাই শেষ মুহূর্তে গা’ড়ি ধো’য়া মো’ছা ও মেরাম’তের কাজ চলছে পুরোদমে। তবে স্বাস্থ্য’বিধি মেনে সরকারি নির্দে’শনা অনু’সারে কিভাবে চলবে গণপ’রিবহন, সে বিষয়ে এখনও সু’স্পষ্ট ধারণা নেই পরি’বহন শ্র’মিকদের।






আর মা’লিক ও শ্রমিক সংগঠনগুলো বলছে, সীমিত পরি’সর আর পুরো’পুরি স্বা’স্থ্যবি’ধি মানা কো’নো’ভাবেই সম্ভ’ব নয়।






সড়ক পরি’বহন শ্রমিক ফে’ডারেশ’নের সাধা’রণ সম্পাদক ওসমান আলী ব’লেন, গাড়ি চলবে সী’মিত প’রিসরে। যদি ২০ বা ৩০ পার্সেন্ট গাড়ি চলে, তবে ৭০ শ’তাংশ শ্র’মি’কদের কি হবে? এত গাড়ির ম’ধ্যে কোনটা চলবে, কো’নটা চলবে না এই নিয়ে তো মা’রামা’রি লাগবে।






স’ড়ক পরিব’হন ‘মালিক সমি’তির ম’হাসচিব খন্দকা’র এ’নায়েত বলেন, স্বাস্থ্য’বিধি মেনে ক’তটুকু সম্ভব এটা নিয়ে আমা’র শ’ঙ্কা আছে। সীমিত আ’কারে কি বো’ঝা’তে চাচ্ছে, তা মি’টিংয়ে বস’লে বো’ঝা যাবে।






বিআ’রটিএ’র সঙ্গে আলো’চনা ফলপ্রসূ না হলে গাড়ি চা’লানো স’ম্ভব নয় বলেও জানান তিনি।





