ডিজিটাল এই যুগে সবাই ব্য’স্ত, কার কি হলো সেটা সবসময় দেখার সময় হয়না মানুষের। অনেকেত আবার জানতেও চায়না ঠিক কি হয়েছে। নিজেকে নিয়ে মা’নুষ এতটাই ব্য’স্ত হয়ে পড়েছে।
একে অপ’রকে সাহায্য করছে এমন ঘ’টনা খুব কমই ঘ’টে আজকের দিনে। আবার এমন’ও দেখা যায় শ’ত ব্যস্ততার মধ্যেও কে’উ যদি কারো উপ’কার করে সে কথাই’বা ক’জন ম’নে রাখে?
ক’জন দেয় সেই উপকা’রের প্ৰ’কৃত স’ন্মান। উপ’কৃত হওয়ার পর এক মু’হূর্ত ও দেরি করে’না ভুলে যেতে। কি’ন্তু এ’ক্ষেত্ৰ এমন হয়নি, উপ’কারের বদলে পেয়েছে এক মূল্য’বান উপহার।
এই ঘ’টনা ঘ’টেছে বেশ কিছু দিন আগে। এক রি’ক্সা চালক প্রতি’দিনের ন্যা’য় রিক্সা নিয়ে বেরি’য়েছিল তার রোজ’গারের উদ্দেশ্যে। হটাৎ তিনি শু’নতে পান একটি মে”য়ে তার রি’ক্সা দার করতে বলছে,
সে ঘুরে দেখে মে’য়েটি ছু’টতে আ’রম্ভ করে রে’ল লাইন’এর দিকে। মে’য়েটি সে’দিন স্থি’র করে’ছিল আ’ত্য’হ”ত্যা করবে বলে। কিন্তু মে’য়েটির এই ই’চ্ছা পূ’র্ণ হতে দে’য়নি ওই রি’ক্সা চাল’ক। মে”য়েটিকে সা’ক্ষাৎ মৃ”ত্যুর হাত থে’কে বাঁ’চিয়ে’ছিল সে’দিন।
এবং তার পর মে”য়ে’টিকে বা’ড়িতেও পৌঁ’ছে দি’য়েছিলো। মে”য়েটি এক ধো”নি পরি’বারের মে’য়ে ছিল। ওই ঘট’নার প’রথেকে মে”য়েটি স্কুল বা টি’উশন’এ এক ক’থায় যেখানে যে’ত ওই রি’ক্সায় চে’পে’ই যেত।
রি”ক্সা চা’লক বয়’সের ভ”রে তার ক’র্ম ক্ষ”মতা হা’রিয়ে ফে’লে, ওই ঘট’নার প্রায় ৮ বছ’র পর এ’মনটা ঘ’টে। তার এমন প”রিস্থিতি হয় যে তা’কে হাসপাতা’লে যে’তে হয়, আর সে’খানেই দেখা হয় ওই মে”য়েটির সাথে।
মে”য়েটি তা’কে এম’তব’স্থায় দেখে তাকে ধ’ন্যবাদ দিয়ে বলেন “ আ’পনি আমাকে আ”ত্ম’;হ”ত্যার হাত থেকে বাঁ’চিয়েছিলেন ব’লেই আ’জ আমি ডা’ক্তার হতে পেরেছি, তাই আপ’নার চি’কি’ৎসার সম’স্ত দা”য়ভার এ’খন থেকে আ’মার”।